মধুর ক্যান্টিনে সেদিনের মারামারিতে কোমরে ভীষণভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। দিনে দিনে কোমড়ের হাড়টি ফুলে যায়। গতকাল আল্ট্রাসনো এবং এক্সরেতে ধরা পড়ে কোমরের পাজরের হাড়টি ফ্র্যাকচার হয়ে গেছে।
ডাক্তার আমাকে টোটালি বেডরেস্ট দিয়েছে। আমার বাবা-মা পরিবারের সবাই খুব চিন্তিত হয়ে পড়েছে। তারা আমাকে বাড়িতে নিয়ে চলে এসেছে। আপনারা সকলেই আমার জন্যে দোয়া করবেন।
লেখক : জেরিন দিয়া
সাবেক কার্যকরী সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ।