২১ নভেম্বর ,বৃহস্পতিবার, ২০২৪

  • দিনপ্রতিদিন ডেস্ক

  • ১ জুলাই ,সোমবার, ২০১৯

জন্মদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মের ইতিহাস


জন্মদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মের ইতিহাস


আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এক স্বপ্ন পূরণের দিন ছিল ৯৮ বছর আগের এক পহেলা জুলাই। সেদিন ১৯২১ সালের ১ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয় এদেশের শ্রেষ্ঠতম বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের এই সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠা নিয়ে আমাদের সেকালের নেতৃবৃন্দের যে কত ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তা আজকের দিনে কল্পনা করাও সম্ভব নয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইতিহাসের দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায় পুরো পূর্ববঙ্গের ইতিহাসে এই বিশ্ববিদ্যালয় আলাদা একটি জায়গা দখল করে আছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার সাথে জড়িয়ে আছে বঙ্গভঙ্গ রদের ঘটনা। এরপরে সময়ের সাথে পাকিস্তান আমলে বাঙালী জাতীয়তাবাদের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠে এই বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পরেও হাজারো আন্দোলন সংগ্রামের বীজ বপন করা হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনায়।

১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদের ফলে ‘পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশ’ বিলুপ্ত হয়, পূর্ববাংলায় অনেক সোনালী স্বপ্ন মুখ থুবড়ে পড়ে। বঙ্গভঙ্গ রদের পরে ১৯১২ সালে পূর্ব বাংলা ও আসাম সফরে এসে ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ ঘোষণা করেছিলেন, গত কয়েক বছরে শিক্ষাক্ষেত্রে পূর্ব বাংলার যে অগ্রগতি হয়েছে তাতে ভারত সরকার আনন্দিত হয়েছে এবং ভারত সচিবের কাছে তারা ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও পূর্ব বাংলার শিক্ষা ব্যবস্থায় উন্নতির জন্য একজন বিশেষ অফিসার নিয়োগের সুপারিশ করবে।

বাধা বিপত্তি ও বিরোধিতা

কলকাতার কবি-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীরা উদ্ভট যুক্তিতে প্রতিবাদ জানায় যে, পূর্ববঙ্গের অধিকাংশ মানুষ মুসলমান চাষাভুষা, তাই তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য ঢাকায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন নেই। তারা ইংরেজ সরকারের কাছে সভা-সমাবেশ, মেমোরেন্ডাম প্রভৃতির মাধ্যমে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে জোর প্রতিবাদ জানাতে থাকে। ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে তিনটি যুক্তি তখন বড়ভাবে দেখানো হয়। তিনটি যুক্তিই খুব অদ্ভুত। প্রথমত: ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে নাকি শিক্ষার মান ক্ষুণ্ণ হবে। দ্বিতীয়ত: ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় হলে শিক্ষা-সংস্কৃতি ক্ষেত্রে বিভাজন সৃষ্টি হবে। তৃতীয়ত: ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হবে উলুবনে মুক্তা ছড়ানোর শামিল। কারণ পূর্ববঙ্গের অধিকাংশ মানুষ মুসলমান চাষাভুষা, তাই তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কোনো প্রয়োজন নেই।

লর্ড হার্ডিঞ্জের ঢাকা সফর শেষে কলকাতা ফিরে যাওয়ার পরে ১৯১২ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারি ড. রাশবিহারী ঘোষের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধিতা করে স্মারকলিপি দেয়। রাশবিহারী ঘোষের সাথে একমত ছিলেন বিপিন চন্দ্র পাল, সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, সুরেন্দ্রনাথ সমাজপতি, ব্যারিস্টার ব্যোমকেশ চক্রবর্তী, পেয়ারী মোহন মুখোপাধ্যায়, অম্বিকা চরণ মজুমদারের মতো নেতারা। ভাইসরয় তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় হলে সেটি কোনো মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় হবে না, বরং সবার জন্য উন্মুক্ত সাধারণ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হবে।

ইতিহাস

বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়ার পর ঢাকার স্থানীয় মুসলিম নেতারা বিশেষ করে ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৯১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ।

১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয় নাথান কমিটির ইতিবাচক রিপোর্ট এবং সে বছরের ডিসেম্বর মাসেই সেটি অনুমোদিত হয়। ১৯১৭ সালে গঠিত স্যাডলার কমিশনও ইতিবাচক প্রস্তাব দিলে ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ ভারতীয় আইন সভা পাস করে দ্য ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং-১৩) ১৯২০।

১৯১৭ সালের মার্চ মাসে ইম্পেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী সরকারের কাছে অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল পেশের আহ্বান জানান। ১৯২০ সালের ২৩ মার্চ গভর্নর জেনারেল এ বিলে সম্মতি দেন। এ আইনটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার ভিত্তি। এ আইনের বাস্তবায়নের ফলাফল হিসেবে ১৯২১ সালের ১ জুলাই যাত্রা শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বার উন্মুক্ত হয় ১৯২১ সালের ১ জুলাই। সে সময়ে ঢাকার সবচেয়ে অভিজাত ও সৌন্দর্যমণ্ডিত রমনা এলাকায় প্রায় ৬০০ একর জমির ওপর পূর্ববঙ্গ, আসাম প্রদেশের পরিত্যক্ত ভবনাদি এবং ঢাকা কলেজের (বর্তমান কার্জন হল) ভবনগুলোর সমন্বয়ে মনোরম পরিবেশে গড়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার এই দিনটি প্রতিবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

লর্ড হার্ডিঞ্জ, যাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভুলবে না

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অন্যতম বড় বাঁধা ছিলো কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার তার ‘ঢাকার স্মৃতি’ নামক একটি প্রবন্ধে লিখেছিলেন, ‘ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ স্যার ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ব্যাপারে ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’

মুসলিম হল, ঢাকা হল আর জগন্নাথ হলে যথাক্রমে ১৭৮ জন, ৩৮৬ জন এবং ৩১৩ জন নিয়ে যাত্রা শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের, আনুষ্ঠানিক কাজ। ১৯২১ সালের জুলাই মাসের এক তারিখ শুরু হয়। ভাইস চ্যান্সেলার হিসেবে দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক রেজিস্টার ফিলিপ হার্টগ।

নবাব সলিমুল্লাহর অবদান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমির ব্যাপারে একটি জনপ্রিয় ভুল ধারণা প্রচলিত আছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমির একটি বড় অংশই নাকি ঢাকার নবার পরিবারের দান করা। নবাব সলিমুল্লাহর নামটি জোরেশোরেই শোনা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা আসার পরেই নাকি তিনি ৬০০ একর জমি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু কাগজে-কলমে সেই ধরনের কোনো হিসেব পাওয়া যায় না। বরং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুরু হয়েছিল সরকারি খাস জমিতে। রাজধানীর অবকাঠামো গড়ে তোলার প্রয়োজনে যে ভবনগুলো নির্মিত হয়েছিল, সেগুলো বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়। এই ভবনগুলোর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে টাকাও কেটে রাখা হয়। ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য ১৯১০ সাল থেকে বাজেটে আলাদা করে টাকা রাখা শুরু করে। ১৯২০-২১ এ এই টাকার পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০ লক্ষ টাকা। সেই টাকার পুরোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আসেনি, ভবন বরাদ্দ দেওয়া বাবদ সেই টাকার বিপুল অংশ কেট রাখা হয়। আর রমনা এলাকায় যে জমিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গোড়াপত্তন তার পুরোটাই খাস জমি। সেটেলমেন্ট রিপোর্টের দলিল দস্তাবেজে তার প্রমাণ পাওয়া যায়। নবাব পরিবার নিজেই ছিলো ঋণের বোঝায় ক্লান্ত। তবে ঢাকার অনেক ধনী ব্যক্তি সেই আমলে মারা যাওয়ার পরে তাদের সম্পত্তি নবাব পরিবারের নামে ওয়াকফ করে দিয়ে যেত। নবাব পরিবারের জমির অন্যতম উৎস ছিল এটি। তাই নবাব পরিবারের পক্ষে এই বিপুল পরিমাণ জমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দান করে যাওয়া ছিল অসম্ভব ব্যাপার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম হাল ধরেছিলেন যারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুটা হয়েছিল একদল প্রতিভাবান আর কর্মদক্ষ শিক্ষক দিয়ে, এদের অনেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে ছিলেন জগৎবিখ্যাত। প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক রেজিস্টার পি. জে. হার্টগ। তার নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণচঞ্চল হতে থাকে ধীরে ধীরে। সংস্কৃত ও বাংলা বিভাগে যোগ দেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, তার সাথে ছিলেন মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এবং রাধাগোবিন্দ বসাক। ইতিহাস বিভাগে ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার এবং স্যার এ. এফ. রহমান। পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে সত্যেন্দ্রনাথ বসু আর রসায়নে ড. জ্ঞানচন্দ্র। অধ্যাপক নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত ছিলেন আইন বিভাগের প্রধান। উপাচার্য হার্টগ সারা ভারতের সেরা শিক্ষক দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালকে সত্যিকার একটি ‘নক্ষত্রের মেলা’ করতে চেয়েছিলেন।

অবস্থান

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাজধানী ঢাকা শহরের প্রায় কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এর উত্তর দিকে নিউ এলিফ্যান্ট রোড। পশ্চিমে ইডেন কলেজ, দক্ষিণে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), পূর্বে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ।

শুরুতে অনুষদ ও বিভাগ

তিনটি অনুষদ ও ১২টি বিভাগ নিয়ে একটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এর যাত্রা শুরু হয়। কলা, বিজ্ঞান ও আইন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ছিল বাংলা, ইংরেজি, শিক্ষা, ইতিহাস, আরবি, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারসি ও উর্দু, দর্শন, অর্থনীতি ও রাজনীতি, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত ও আইন।

প্রথম শিক্ষাবর্ষে ছাত্র-ছাত্রী

প্রথম শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিভাগে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৮৭৭ জন এবং শিক্ষকসংখ্যা ছিল মাত্র ৬০ জন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগ (ইংরেজি বিভাগ; এমএ-১৯২৩)।

গৌরবময় ভূমিকা

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। স্বাধীনতাযুদ্ধে এ বিশ্ববিদ্যালয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়। এতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ছাত্রছাত্রীসহ শহীদ হয়েছেন বহুজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে ১৯৬১ সালে স্বৈরাচার আইয়ুব খানের সরকার প্রবর্তিত অর্ডিন্যান্স বাতিলের জন্য ষাটের দশক থেকে শিক্ষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাধীনতার পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ওই অর্ডিন্যান্স বাতিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ-১৯৭৩ জারি করে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় এই অধ্যাদেশে পরিচালিত হয়ে আসছে।

বর্তমানে অনুষদ

দেশের সর্বপ্রাচীন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৩টি অনুষদ, ৭৭টি বিভাগ ১১টি ইনস্টিটিউট ও ৫১টি গবেষণাকেন্দ্র রয়েছে।


  • উৎসর্গঃ প্রয়াত সোহেল পারভেজ ভাই (ভুয়াপুর, টাঙ্গাইল), প্রয়াত শরিফুল ইসলাম শাওন (কোলাহা, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল)
  • প্রতিষ্ঠাতা উপদেষ্টাঃ মামুন মিয়া ।
  • সম্মানিত উপদেষ্টা মণ্ডলীঃ মনিরুজ্জামান খান মনির (সিঙ্গাপুর/ হেনা গ্লোবাল), আজহারুল ইসলাম (সিঙ্গাপুর/ এ টি এন ট্রাভেল),শওকত হোসেন তারেক, হেলাল উদ্দিন সিকদার, এনামুল করিম সুজন, রনক ইকরাম, আহসান কবির (কণ্ঠ শিল্পি) ।
  • বিশেষ কৃতজ্ঞতাঃ সামসাদ হসাইন রোজেন ।
  • কৃতজ্ঞতাঃ এ কে এম কামরুজ্জামান ভাই (ভিভিধ হলিডেজ) আতাউল হক, আতাউর রহমান মিন্টু, মেহেদি হাসান রফিক, রায়হান ফ্লেমিং (কণ্ঠ শিল্পি), প্রদীপ্ত বাপ্পি (কণ্ঠ শিল্পি), মোঃ গাজী নাজমুল নীরব, আলামগির হোসেন (বেরাইদ)।
  • আইন উপদেষ্টাঃ এড মোঃ রফিকুল ইসলাম।
  • প্রধান সম্পাদকঃ রহিম শাহ্‌।
  • প্রধান নির্বাহী সম্পাদকঃ সামছুল আরেফিন সোহেল ।
  • সম্পাদকঃ মঈন মুরসালিন ।
  • প্রকাশক এবং প্রধান নির্বাহীঃ স্বপন মিয়া ।
  • প্রধান কার্যনির্বাহীঃ সৈয়দ আবু তাহের (আয়রন) ।
  • হেড অফ বিজনেস অ্যান্ড প্লানিংঃ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ খান মাসুম ।
  • হেড অফ কমিউনিকেশনঃ 
  • হেড অফ মার্কেটিংঃ 
  • ফিচার সম্পাদকঃ 
  • বিশেষ বিভাগীয় প্রতিনিধি (ঢাকা)ঃ সৈয়দ সরোয়ার সাদী (রাজু) ।
  • বার্তা সম্পাদকঃ রশিদ নিউটন ।
  • ক্রিয়েটিভ আর্ট ডিরেক্টরঃ মোঃ গাজী নাজমুল নীরব ।
  • সিটিওঃ 
  • বিভাগীয় প্রধানঃ গোলাম মোস্তফা তালুকদার (ঢাকা), ইয়াসিন (চট্টগ্রাম) ।
  • ঢাকা রিপোর্টারঃ ।
আজ জাতীয় ভোটার দিবস
ফাইজার ও মডার্নার টিকা করোনার ভারতীয় ধরন ঠেকাতে সক্ষম!!!
২৭ বছর দাম্পত্যের পর হঠাৎ কেন দুজনার পথ গেল বেঁকে?
মোদি-শাহের থেকেও অনেক বড় চ্যালেঞ্জের মুখে মমতা!!!
বিল গেটস ও মেলিন্ডার বিবাহ বিচ্ছেদ!!!
১৬ মে পর্যন্ত বাড়ল কঠোর লকডাউন।
কাতারে ৬ দেশের নাগরিকদের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিন।
স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ফের কঠোর লকডাউন : কাদের।
হালদায় জলচর পাখি 'লালপা পিউ'।
ভারতে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের বিশ্ব রেকর্ড।
তৃতীয় ধাপের লকডাউন আজ মধ্যরাত থেকে।
লকডাউনসহ ১২ প্রস্তাবের বিষয়ে যা বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
জেনারেল কাসেম সোলাইমানির নামে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রবাহী রণতরী।
মওদুদ আহমদ আর নেই।
রেলপথেই বিমানের ছোঁয়া, মাত্র ৫৫ মিনিটেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম!!!
নিজেকে বিজেপির প্রার্থী ঘোষণা করলেন শ্রাবন্তী!!!
মডেল স্বর্ণার বিরুদ্ধে থানায় অসংখ্য অভিযোগ।
নাসিরের স্ত্রী তামিমার সাবেক স্বামীর হাইকোর্টে রিট।
জমজম কূপের প্রধান প্রকৌশলী ইয়াহইয়াহ হামজার ইন্তেকাল।
দুদক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষের অভিযোগ, অডিও-ভিডিও চেয়েছেন হাইকোর্ট।
ফাইজার ও মডার্নার টিকা করোনার ভারতীয় ধরন ঠেকাতে সক্ষম!!!
২৭ বছর দাম্পত্যের পর হঠাৎ কেন দুজনার পথ গেল বেঁকে?
মোদি-শাহের থেকেও অনেক বড় চ্যালেঞ্জের মুখে মমতা!!!
বিল গেটস ও মেলিন্ডার বিবাহ বিচ্ছেদ!!!
১৬ মে পর্যন্ত বাড়ল কঠোর লকডাউন।
কাতারে ৬ দেশের নাগরিকদের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিন।
স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ফের কঠোর লকডাউন : কাদের।
হালদায় জলচর পাখি 'লালপা পিউ'।
ভারতে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের বিশ্ব রেকর্ড।
তৃতীয় ধাপের লকডাউন আজ মধ্যরাত থেকে।
লকডাউনসহ ১২ প্রস্তাবের বিষয়ে যা বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
জেনারেল কাসেম সোলাইমানির নামে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রবাহী রণতরী।
মওদুদ আহমদ আর নেই।
রেলপথেই বিমানের ছোঁয়া, মাত্র ৫৫ মিনিটেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম!!!
নিজেকে বিজেপির প্রার্থী ঘোষণা করলেন শ্রাবন্তী!!!
মডেল স্বর্ণার বিরুদ্ধে থানায় অসংখ্য অভিযোগ।
নাসিরের স্ত্রী তামিমার সাবেক স্বামীর হাইকোর্টে রিট।
জমজম কূপের প্রধান প্রকৌশলী ইয়াহইয়াহ হামজার ইন্তেকাল।
দুদক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষের অভিযোগ, অডিও-ভিডিও চেয়েছেন হাইকোর্ট।
আমার কোনো দল নেই, আমার কোনো রং নেই: নচিকেতা।
আজ জাতীয় ভোটার দিবস
ফাইজার ও মডার্নার টিকা করোনার ভারতীয় ধরন ঠেকাতে সক্ষম!!!
তোমার কি বন্ধু মন খারাপ?
সুগন্ধি গাছ কারিপাতা
আপন বোনকে বিয়ে করলো ভাই!
ছবি তোলা ও বাঘ সংরক্ষণ
লাউ চাষ
গ্রেপ্তার পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলস
পবিত্র কোরআন ও আহলাল বাইতের প্রেমবন্ধন
মোবাইল নাম্বার দিয়ে কারো পরিচয় বের করবেন যেভাবে
চুলে ফুলের ছোঁয়া
শ্রাবন্তীর অজানা ১০ খবর
"একই ছবিতে মোশাররফ করিম এবং তাঁর স্ত্রী রোবেনা রেজা জুঁই, তবে এবারও একসঙ্গে পর্দায় দেখা যাবে না এই দম্পতিকে"
খোলামেলা পোশাকে ‘নির্লজ্জ’ সোনাক্ষী!
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ টিভি দেখার সময়
বাগদানের আংটি ফেরত চেয়ে আদালতে মামলা!
শ্রাবন্তী বাংলাদেশে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে যা বললেন
পাঁচ লড়াকু মেয়ের গল্প ‘ক্রিসক্রস’
চা পাতা ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাবে
শিশুর খাবারে অরুচি ও প্রতিকার

সব খবর