অপেক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে। লর্ডসে কার ক্রিকেটীয় রাজত্ব উন্মোচিত হচ্ছে তা জানা যাবে আর মাত্র এক ম্যাচ পর। চতুর্থ বারের চেষ্টায় ইংলিশদের প্রথম বিশ্বকাপ জয়। নাকি টানা দ্বিতীয় বার ফাইনালে হেরে ব্ল্যাকক্যাপদের আরেকটি দুঃস্বপ্ন। কে হবেন ম্যাচের নায়ক। কেইবা শেষ চালে ঘুরিয়ে দিবে ম্যাচ। বিশ্বকাপ ফাইনালে কারা আলো কাড়তে পারেন তাদের নিয়েই আমাদের এবারের প্রতিবেদনে।
ক্রিকেট তো ১১ জনের খেলা। সত্যি কি তাই? অস্ট্রেলিয়ার সর্বকালের অন্যতম সেরা উইকেটরক্ষক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট শ্রীলংকার সাথে ফাইনালে ১৪৯ রান, কিংবা ২০০৩ সালে ফাইনালে ভারতের সাথে রিকি পন্টিংয়ের ম্যাচ মোড় ঘুরিয়ে দেয়া ইনিংস। আক্ষরিক অর্থে কারো অতিমানবীয় ইনিংস খেলাটি হয়ে যায় একপাক্ষিক, ম্যাচ শেষ হয়ে যায় ওখানেই।
নিউজিল্যান্ড-ইংল্যান্ড হাইভোল্টেজ ফাইনালের আগেও পর্যালোচনা চলছে। কে হতে পারেন ট্রাম্প কার্ড, একাই করতে পারেন বাজিমাত।
এই যেমন ইংলিশ ব্যাটসম্যান জো রুটের কথা বলা যায়। প্রথম ইংলিশ বাটসম্যান হিসেবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সবচেয়ে বেশি রান তার দখলে। বিশ্বকাপেও জোড়া সেঞ্চুরী করছেন। ৬৮ গড়ে তুলেছেন ৫৪৯ রান। তাই লম্বা সময় উইকেটে থেকে রানের ভিত গড়ে দেওয়া এই ব্যাটসম্যানের দিকে বাড়তি নজর রাখতেই হচ্ছে।
রুটের ঠিক বিপরীত চিত্র ইংলিশ ওপেনার জনি বেয়ারেস্টোর। ৯৫ স্ট্রাইক রেটে বিশ্বকাপে করেছেন ৪৯৬ রান। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে একাই ধসিয়ে দিতে পারেন প্রতিপক্ষকে। তাই এই মূর্তিমান আতঙ্কের দিকে চোখ না রাখলে পুড়তে হবে ব্ল্যাকক্যাপদের।
অধিনায়ক ইয়ন মরগানের সাথে কেইন উইলিয়ামসনের কোথায় যেন মিল। ঠান্ডা মেজাজেই দুজন করতে পারেন খুনে ব্যাটিং। উইলিয়ামসন ৯১ গড়ে বিশ্বকাপে করেছেন ৫ম সর্বোচ্চ ৫৪৮ রান। তার বুদ্ধিদীপ্ত অধিনায়কত্ব আর ম্যাচ বের করার ক্ষমতা বিকশিত হলে বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নটা ফিকে হবে ইংলিশদের।
আর ইংল্যান্ডের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের আশার বেলুন চুপসে যেতে পারে দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান রস টেইলর ছন্দে থাকলে। গেল বিশ্বকাপের ফাইনাল হারার দগদগে ক্ষতটা পুড়ে উঠলে বিশ্বকাপের সেরা ইনিংসটা খেলতে পারেন এই ম্যাচেই।
ব্যাট-প্যাড সরিয়ে এবার বোলিংয়ে নজর দেয়া যাক। লর্ডসের বাউন্সি উইকেটে রাজত্ব করবে পেসাররাই। সবুজ গালিচায় ত্রাস ছড়াতে পারে ইংলিশ পেসার জোফরা আর্চার। বিশ্বকাপ শুরুর আগে গতির ঝড় তুলে আলোচনায় আসাটা নিছক মিথ্যে ছিল না, প্রমাণ করেছেন আসরের ৩য় সর্বোচ্চ ১৯ উইকেট তুলে। আর নিউজিল্যান্ডও কম যায় না। শেষ ম্যাচে ভারতকে দিশহারা করেছে এই গতি দিয়েই। তাই চোখ জোড়া আলাদা করেই রাখতে হবে দলের পেসার ট্রেন্ট বোল্টের দিকে। ৯ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়েছেন এই বা হাতি পেসার।
ম্যাচের নায়ক কে হতে পারেন সেটা তো জানা গেল। ফাইনাল জিতে নায়ক থেকে মহানায়ক কে হবেন? সেটা জানতে তামাম দুনিয়ার অপেক্ষাটা কয়েক ঘন্টার।
অপেক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে। লর্ডসে কার ক্রিকেটীয় রাজত্ব উন্মোচিত হচ্ছে তা জানা যাবে আর মাত্র এক ম্যাচ পর। চতুর্থ বারের চেষ্টায় ইংলিশদের প্রথম বিশ্বকাপ জয়। নাকি টানা দ্বিতীয় বার ফাইনালে হেরে ব্ল্যাকক্যাপদের আরেকটি দুঃস্বপ্ন। কে হবেন ম্যাচের নায়ক। কেইবা শেষ চালে ঘুরিয়ে দিবে ম্যাচ। বিশ্বকাপ ফাইনালে কারা আলো কাড়তে পারেন তাদের নিয়েই আমাদের এবারের প্রতিবেদনে।
ক্রিকেট তো ১১ জনের খেলা। সত্যি কি তাই? অস্ট্রেলিয়ার সর্বকালের অন্যতম সেরা উইকেটরক্ষক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট শ্রীলংকার সাথে ফাইনালে ১৪৯ রান, কিংবা ২০০৩ সালে ফাইনালে ভারতের সাথে রিকি পন্টিংয়ের ম্যাচ মোড় ঘুরিয়ে দেয়া ইনিংস। আক্ষরিক অর্থে কারো অতিমানবীয় ইনিংস খেলাটি হয়ে যায় একপাক্ষিক, ম্যাচ শেষ হয়ে যায় ওখানেই।
নিউজিল্যান্ড-ইংল্যান্ড হাইভোল্টেজ ফাইনালের আগেও পর্যালোচনা চলছে। কে হতে পারেন ট্রাম্প কার্ড, একাই করতে পারেন বাজিমাত।
এই যেমন ইংলিশ ব্যাটসম্যান জো রুটের কথা বলা যায়। প্রথম ইংলিশ বাটসম্যান হিসেবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সবচেয়ে বেশি রান তার দখলে। বিশ্বকাপেও জোড়া সেঞ্চুরী করছেন। ৬৮ গড়ে তুলেছেন ৫৪৯ রান। তাই লম্বা সময় উইকেটে থেকে রানের ভিত গড়ে দেওয়া এই ব্যাটসম্যানের দিকে বাড়তি নজর রাখতেই হচ্ছে।
রুটের ঠিক বিপরীত চিত্র ইংলিশ ওপেনার জনি বেয়ারেস্টোর। ৯৫ স্ট্রাইক রেটে বিশ্বকাপে করেছেন ৪৯৬ রান। বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে একাই ধসিয়ে দিতে পারেন প্রতিপক্ষকে। তাই এই মূর্তিমান আতঙ্কের দিকে চোখ না রাখলে পুড়তে হবে ব্ল্যাকক্যাপদের।
অধিনায়ক ইয়ন মরগানের সাথে কেইন উইলিয়ামসনের কোথায় যেন মিল। ঠান্ডা মেজাজেই দুজন করতে পারেন খুনে ব্যাটিং। উইলিয়ামসন ৯১ গড়ে বিশ্বকাপে করেছেন ৫ম সর্বোচ্চ ৫৪৮ রান। তার বুদ্ধিদীপ্ত অধিনায়কত্ব আর ম্যাচ বের করার ক্ষমতা বিকশিত হলে বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নটা ফিকে হবে ইংলিশদের।
আর ইংল্যান্ডের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের আশার বেলুন চুপসে যেতে পারে দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান রস টেইলর ছন্দে থাকলে। গেল বিশ্বকাপের ফাইনাল হারার দগদগে ক্ষতটা পুড়ে উঠলে বিশ্বকাপের সেরা ইনিংসটা খেলতে পারেন এই ম্যাচেই।
ব্যাট-প্যাড সরিয়ে এবার বোলিংয়ে নজর দেয়া যাক। লর্ডসের বাউন্সি উইকেটে রাজত্ব করবে পেসাররাই। সবুজ গালিচায় ত্রাস ছড়াতে পারে ইংলিশ পেসার জোফরা আর্চার। বিশ্বকাপ শুরুর আগে গতির ঝড় তুলে আলোচনায় আসাটা নিছক মিথ্যে ছিল না, প্রমাণ করেছেন আসরের ৩য় সর্বোচ্চ ১৯ উইকেট তুলে। আর নিউজিল্যান্ডও কম যায় না। শেষ ম্যাচে ভারতকে দিশহারা করেছে এই গতি দিয়েই। তাই চোখ জোড়া আলাদা করেই রাখতে হবে দলের পেসার ট্রেন্ট বোল্টের দিকে। ৯ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়েছেন এই বা হাতি পেসার।
ম্যাচের নায়ক কে হতে পারেন সেটা তো জানা গেল। ফাইনাল জিতে নায়ক থেকে মহানায়ক কে হবেন? সেটা জানতে তামাম দুনিয়ার অপেক্ষাটা কয়েক ঘন্টার।